সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

এক থেকে একশত পর্যন্ত বানান।

 বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

এক থেকে একশত পর্যন্ত বানান।

১=  এক ।

২=  দুই।

৩=  তিন।

৪=  চার।

৫=  পাঁচ।

৬=  ছয়।

৭=  সাত।

৮=  আট।

৯=  নয়।

১০= দশ।

১১= এগারো।

১২= বারো।

১৩= তেরো।

১৪ = চৌদ্দ।

১৫= পনেরো।

১৬= ষোল।

১৭= সতেরো।

১৮= আঠারো।

১৯= ঊনিশ।

২০=  বিশ।

২১= একুশ।

২২= বাইশ।

২৩= তেইশ।

২৪= চব্বিশ।

২৫= পঁচিশ।

২৬= ছাব্বিশ।

২৭= সাতাশ।

২৮= আটাশ।

২৯= ঊনত্রিশ।

৩০= ত্রিশ।

৩১= একত্রিশ।

৩২= বত্রিশ।

৩৩= তেত্রিশ।

৩৪= চৌত্রিশ।

৩৫= পঁয়ত্রিশ।

৩৬= ছত্রিশ।

৩৭= সাতত্রিশ।

৩৮= আটত্রিশ।

৩৯= ঊনচল্লিশ।

৪০= চল্লিশ।

৪১= একচল্লিশ।

৪২= বিয়াল্লিশ।

৪৩= তেতাল্লিশ।

৪৪= চুয়াল্লিশ।

৪৫= পঁয়তাল্লিশ।

৪৬= ছিচল্লিশ।

৪৭= সাতচল্লিশ।

৪৮= আটচল্লিশ।

৪৯= ঊনপঞ্চাশ।

৫০= পঞ্চাশ।

৫১= একান্ন।

৫২= বাহান্ন।

৫৩= তিপ্পান্ন।

৫৪= চুয়ান্ন।

৫৫= পঞ্চান্ন।

৫৬= ছাপ্পান্ন।

৫৭= সাতান্ন।

৫৮= আটান্ন।

৫৯= ঊনষাট।

৬০= ষাট।

৬১= একষট্টি।

৬২= বাষট্টি।

৬৩= তেষট্টি।

৬৪= চৌষট্টি।

৬৫= পঁয়ষট্টি।

৬৬= ছিষট্টি।

৬৭= সাতষট্টি।

৬৮= আটষট্টি।

৬৯= ঊনসত্তর।

৭০= সত্তর।

৭১= একাত্তর।

৭২= বাহাত্তর।

৭৩= তিয়াত্তর।

৭৪= চুয়াত্তর।

৭৫= পঁচাত্তর।

৭৬= ছিয়াত্তর।

৭৭= সাতাত্তর।

৭৮= আটাত্তর।

৭৯= ঊনাশি।

৮০= আশি।

৮১= একাশি।

৮২= বিরাশি।

৮৩= তিরাশি।

৮৪= চুরাশি।

৮৫= পঁচাশি।

৮৬= ছিয়াশি।

৮৭= সাতাশি।

৮৮=  আটাশি।

৮৯= ঊনানব্বই।

৯০= নব্বই।

৯১= একানব্বই।

৯২= বিরানব্বই।

৯৩= তিরানব্বই।

৯৪= চুরানব্বই।

৯৫= পঁচানব্বই।

৯৬= ছিয়ানিব্বই।

৯৭= সাতানব্বই।

৯৮= আটানব্বই।

৯৯= নিরানব্বই।

১০০= একশত।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

আস্তাগফিরুল্লাহ! বলার ফজিলত নিয়ে ইমাম আহমদ বিন হাম্বল (রহঃ) এর চমৎকার গল্প অবলম্বনে।

হোম   আল-কুরআন   আল-হাদিস   সংবাদপত্র   চাকরি   পরীক্ষার রেজাল্ট   সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আলহামদুলিল্লাহ!  শুরুতেই বলে রাখি, ইমাম আহমদ বিন হাম্বল (রহঃ) ছিলেন ইমাম বুখারী (রহঃ) এর ওস্তাদ। তিনি ১০ লক্ষ হাদিস মুখস্ত রেখেছিলেন। তিনি যে হাদিস গ্রন্থ লিখেছিলেন তার নাম মুসনাদে আহমদ। সেখানে তিনি প্রায় ৪০ হাজার হাদিস লিপিবদ্ধ করেছিলেন। একদিনের_ঘটনা!  ইমাম আহমদ বিন হাম্বল (রহঃ) বৃদ্ধ মানুষটি হতভম্ব হয়ে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে রইলেন মসজিদের সামনে! এত রাতে কোন মানুষজনের ঘরে গিয়ে তাঁদের কষ্টের কারণ হতে চান নি তিনি। সেকারণেই চেয়েছিলেন মসজিদেই কাটিয়ে দিবেন রাতটুকু। নফল ছালাত আর কিছুটা ঘুমিয়ে দিব্যি রাত কাটিয়ে দেয়া যেত। কিন্তু বাধ সাধলেন মসজিদের খাদেম। কোন এক অজানা কারণে তাঁকে পছন্দ করলেন না খাদেম। স্রেফ মানা করে দিলেন খাদেম– মসজিদে রাত কাটানো যাবে না। মসজিদের সামনে দাঁড়িয়ে খাদেম সাহেব সেই কথাটি-ই বেশ উঁচু গলায় কথা বলে দিলেন বৃদ্ধকে। মসজিদ সাথে লাগানো রুটির দোকানে মধ্য বয়স্ক একজন বিশাল তন্দুরে রুটি বানাচ্ছেন। খাদেমের চড়া গলা তাঁর কানে পর্যন্ত গেল। রুটি বান...

খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ)।পর্ব- ৪

  উমর (রাঃ) এর যুগ (৬৩৪–৬৪২) খালিদ (রাঃ) এর পদচ্যুতিঃ ৬৩৪ সালের ২২ আগস্ট আবু বকর মৃত্যুবরণ করেন। তিনি উমর (রাঃ) কে নিজের উত্তরসূরি নিয়োগ দিয়ে গিয়েছিলেন। খলিফা হওয়ার পর উমর খালিদকে পদচ্যুত করে আবু উবাইদা (রাঃ) কে সেনাপতি নিয়োগ করেন। খালিদ (রাঃ) অপরাজেয় হওয়ায় অনেক মুসলিম তার কারণে যুদ্ধে বিজয় অর্জিত হচ্ছে বলে বিশ্বাস করতে শুরু করে। এই ব্যাপারে উমর (রাঃ) বলেছিলেন :"আমি খালিদ বিন ওয়ালিদকে আমার ক্রোধ বা তার দায়িত্বহীনতার কারণে অব্যাহতি দিই নি, এর কারণ ছিল আমি লোকদের জানাতে চাইছিলাম যে বিজয় আল্লাহর তরফ থেকে আসে।" খালিদ (রাঃ)  খলিফার প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করে নির্দেশ অনুযায়ী আবু উবাইদা (রাঃ) এর অধীনে দায়িত্ব পালন করতে থাকেন। তিনি বলেছিলেন : " যদি আবু বকর মৃত্যুবরণ করেন আর উমর খলিফা হন, তবে আমরা শুনব এবং মানব  " আবু উবাইদা (রাঃ) এর নেতৃত্বে এরপর সিরিয়া অভিযান চলতে থাকে। আবু উবাইদা খালিদের গুণগ্রাহী ছিলেন। তিনি খালিদ (রাঃ) কে অশ্বারোহী বাহিনীর নেতৃত্ব প্রদান করেন এবং নিজের সামরিক উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেন। মধ্য লেভান...

১. হযরত আদম (আঃ) পর্বঃ-১

বিশ্ব ইতিহাসে প্রথম মানুষ ও প্রথম নবী হিসাবে আল্লাহ পাক আদম (আলাইহিস সালাম)-কে নিজ দু’হাত দ্বারা সরাসরি সৃষ্টি করেন (ছোয়াদ ৩৮/৭৫)। মাটির সকল উপাদানের সার-নির্যাস একত্রিত করে আঠালো ও পোড়ামাটির ন্যায় শুষ্ক মাটির তৈরী সুন্দরতম অবয়বে রূহ ফুঁকে দিয়ে আল্লাহ আদমকে সৃষ্টি করেছেন।[1] অতঃপর আদমের পাঁজর থেকে তাঁর স্ত্রী হাওয়াকে সৃষ্টি করেন।[2] আর এ কারণেই স্ত্রী জাতি স্বভাবগত ভাবেই পুরুষ জাতির অনুগামী ও পরস্পরের প্রতি আকৃষ্ট। অতঃপর স্বামী-স্ত্রীর মাধ্যমে যুগ যুগ ধরে একই নিয়মে মানববংশ বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রয়েছে। কুরআন-এর বর্ণনা অনুযায়ী প্রথম দিন থেকেই মানুষ পূর্ণ চেতনা ও জ্ঞান সম্পন্ন সভ্য মানুষ হিসাবেই যাত্রারম্ভ করেছে এবং আজও সেভাবেই তা অব্যাহত রয়েছে। অতএব গুহামানব, বন্যমানব, আদিম মানব ইত্যাদি বলে অসভ্য যুগ থেকে সভ্য যুগে মানুষের উত্তরণ ঘটেছে বলে কিছু কিছু ঐতিহাসিক যেসব কথা শুনিয়ে থাকেন, তা অলীক কল্পনা ব্যতীত কিছুই নয়। সূচনা থেকে এযাবত এই দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় মানুষ কখনোই মানুষ ব্যতীত অন্য কিছু ছিল না। মানুষ বানর বা উল্লুকের উদ্বর্তিত রূপ বলে ঊনবিংশ শতাব্দীতে এসে চার্লস ডারউইন (১৮০৯-১৮৮২) যে ‘বিবর্...