সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

চোখের সৌন্দর্যের যত্নে করনীয়।


আমরা মুখের স্কিনের যত্নের বিষয়ে মোটামুটি সবাই সচেতন কিন্তু চোখর বিষয়ে কেউই তেমন সচেতন না। চোখের নিচে বেশি সেন্সেটিভ হওয়ায় চোখের নিচের আলাদা যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। চোখের যত্নে কি কি করা যেতে পারে সে বিষয়ে আজ আলোচনা করব।

চোখ


চোখের ক্রিম:

আমরা সবসময় চোখের নিচের ক্রিম লাগাতে ভুলে যায় বা বেশিরভাগ সময়ই এটি ব্যবহার করি না। এমন একটি মশ্চারাইজার দরকার যা চোখের নিচে হাইড্রেশনের ব্যবস্থা করে।

ভুল মশ্চারাইজার:

আমরা বেশিরভাগ সময়ই মুখে যে ক্রিম ব্যবহার করি ওই একই ক্রিম চোখের নিচে লাগায়। কিন্তু চোখের নিচে বেশি সেন্সিটিভ থাকে এজন্য অবশ্যই আলাদা করে আই ক্রিম লাগাতে হবে। মুখের ক্রিম ও সিরামগুলোতে রেটিনয়েডস থাকে যা চোখের নিচের ক্ষতি করে।

ক্রিম সঠিকভাবে নির্বাচন করুন:

চোখের চারপাশের ত্বকটি খুব সূক্ষ্ম তবে এর অর্থ এটি নয় যে আপনার একটি মশ্চারাইজার প্রয়োজন। চোখের ক্রিমগুলিতে রেটিনল এবং ভিটামিন এ  থাকতে হবে। এতে করে হাইড্রেশন বাড়াতে সহায়তা করবে এবং জ্বালা হওয়ার ঝুঁকিও হ্রাস করবে।

ডার্ক সার্কেল:

বেশিরভাগ সময়ই দেখা যায় ডার্ক সার্কেলের কারণে চোখের নিচে কালো হয়। আবার অনেক সময় ভালো মত ঘুমিয়েও জেনেটিক প্রবলেমের জন্য এমন হয়। চোখের নিচের ডার্ক সার্কেল একবারে মুছে ফেলা অনেক কষ্টকর তবে বিভিন্ন কৌশল যেখানে ক্যাফেইন এবং ভিটামিন কে রয়েছে তা চোখর ডার্ক সার্কেল দূর করতে সাহায্য করে।

জীবনযাত্রা ঠিক করা:

আপনি প্রতিদিন সাত থেকে আট ঘন্টা ঘুমাচ্ছে কিনা বিষয়টি নিশ্চিত করুন। সারাদিনে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন। খাবারে অতিরিক্ত লবণ বাদ দিন। ধূমপানের মত বাজে অভ্যাস থাকলে তাও বাদ দিতে হবে। ধূমপানের মত অভ্যাস থাকলে সেটিকেও বাদ দিতে হবে।

সূত্র: কালের কন্ঠ

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

ব্যঞ্জনবর্ণ।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। ব্যঞ্জনবর্ণ। বাংলায় ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯টি। ক      খ      গ      ঘ      ঙ      চ      ছ      জ      ঝ      ঞ      ট      ঠ      ড      ঢ       ণ      ত      থ      দ      ধ       ন      প       ফ      ব        ভ        ম       য        র      ল      শ      ষ      স      হ      ড়      ঢ়      য়      ৎ       ং       ঃ        ঁ।

স্বর বর্ণ।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। স্বর বর্ণ। বাংলায় স্বর বর্ণ ১১ টি। অ      আ      ই      ঈ      উ      ঊ      ঋ      এ      ঐ      ও      ঔ।

এক থেকে একশত পর্যন্ত বানান।

  বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম এক থেকে একশত পর্যন্ত বানান। ১=  এক । ২=  দুই। ৩=  তিন। ৪=  চার। ৫=  পাঁচ। ৬=  ছয়। ৭=  সাত। ৮=  আট। ৯=  নয়। ১০= দশ। ১১= এগারো। ১২= বারো। ১৩= তেরো। ১৪ = চৌদ্দ। ১৫= পনেরো। ১৬= ষোল। ১৭= সতেরো। ১৮= আঠারো। ১৯= ঊনিশ। ২০=  বিশ। ২১= একুশ। ২২= বাইশ। ২৩= তেইশ। ২৪= চব্বিশ। ২৫= পঁচিশ। ২৬= ছাব্বিশ। ২৭= সাতাশ। ২৮= আটাশ। ২৯= ঊনত্রিশ। ৩০= ত্রিশ। ৩১= একত্রিশ। ৩২= বত্রিশ। ৩৩= তেত্রিশ। ৩৪= চৌত্রিশ। ৩৫= পঁয়ত্রিশ। ৩৬= ছত্রিশ। ৩৭= সাতত্রিশ। ৩৮= আটত্রিশ। ৩৯= ঊনচল্লিশ। ৪০= চল্লিশ। ৪১= একচল্লিশ। ৪২= বিয়াল্লিশ। ৪৩= তেতাল্লিশ। ৪৪= চুয়াল্লিশ। ৪৫= পঁয়তাল্লিশ। ৪৬= ছিচল্লিশ। ৪৭= সাতচল্লিশ। ৪৮= আটচল্লিশ। ৪৯= ঊনপঞ্চাশ। ৫০= পঞ্চাশ। ৫১= একান্ন। ৫২= বাহান্ন। ৫৩= তিপ্পান্ন। ৫৪= চুয়ান্ন। ৫৫= পঞ্চান্ন। ৫৬= ছাপ্পান্ন। ৫৭= সাতান্ন। ৫৮= আটান্ন। ৫৯= ঊনষাট। ৬০= ষাট। ৬১= একষট্টি। ৬২= বাষট্টি। ৬৩= তেষট্টি। ৬৪= চৌষট্টি। ৬৫= পঁয়ষট্টি। ৬৬= ছিষট্টি। ৬৭= সাতষট্টি। ৬৮= আটষট্টি। ৬৯= ঊনসত্তর। ৭০= সত্তর। ৭১= একাত্তর। ৭২= বাহাত্তর। ৭৩= তিয়াত্তর। ৭৪= চুয়াত্তর...